আমার হিসেবে গত কয়েক বছরের মধ্যে বাংলা ভাষায় সর্বশ্রেষ্ঠ সংযোজন হলো "ত্যানা-প্যাঁচানো" বাগধারাটি।
এই শব্দযুগলটি এতটাই শ্রুতিমধুর, তাত্পর্যপূর্ণ, শালীন এবং সহজবোধ্য; আমি রীতিমত "ত্যানা-প্যাঁচানো"র প্রেমে পরে গেছি। সর্বপরি, বাংলাদেশের বর্তমান রাজনৈতিক প্রেক্ষাপট, নেতানেত্রীদের বক্তব্য-পাল্টা বক্তব্য, টকশো'তে বিজ্ঞজনদের জ্ঞানগর্ভ পর্যালোচনা - এসবকিছুকেই কি আশ্চর্য সুন্দর ভাবে সিমপ্লিফাই করে এক "ত্যানা-প্যাঁচানো" বাগধারাটি দিয়ে বুঝিয়ে দেয়া যায় ... সত্যিই প্রশংসনীয়।
এই বাগধারার প্রবক্তাকে রাষ্ট্রীয় সম্মানে ভূষিত করা হোক - এই লক্ষ্যে একটা ইভেন্ট খুলে ফেলবো কিনা ভাবছি।
পাদটিকা: একটি সামান্য বিষয় নিয়ে আজাইরা পকরপকর করাকে "ত্যানা-প্যাঁচানো" বলে। উদাহরণ - এই স্টেটাসটি।
এই শব্দযুগলটি এতটাই শ্রুতিমধুর, তাত্পর্যপূর্ণ, শালীন এবং সহজবোধ্য; আমি রীতিমত "ত্যানা-প্যাঁচানো"র প্রেমে পরে গেছি। সর্বপরি, বাংলাদেশের বর্তমান রাজনৈতিক প্রেক্ষাপট, নেতানেত্রীদের বক্তব্য-পাল্টা বক্তব্য, টকশো'তে বিজ্ঞজনদের জ্ঞানগর্ভ পর্যালোচনা - এসবকিছুকেই কি আশ্চর্য সুন্দর ভাবে সিমপ্লিফাই করে এক "ত্যানা-প্যাঁচানো" বাগধারাটি দিয়ে বুঝিয়ে দেয়া যায় ... সত্যিই প্রশংসনীয়।
এই বাগধারার প্রবক্তাকে রাষ্ট্রীয় সম্মানে ভূষিত করা হোক - এই লক্ষ্যে একটা ইভেন্ট খুলে ফেলবো কিনা ভাবছি।
পাদটিকা: একটি সামান্য বিষয় নিয়ে আজাইরা পকরপকর করাকে "ত্যানা-প্যাঁচানো" বলে। উদাহরণ - এই স্টেটাসটি।
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন