দাওয়াতে হঠাত দেখা হয়ে যাওয়ায় দূরসম্পর্কীয় ভারতীয় বন্ধুকে খোঁচাটা মারতে ছাড়লাম না।
"বুঝলেন দাদা, আমরা নিউজিল্যান্ড'কে বাংলাওয়াশ দেই, নিউজিল্যান্ড আপনাদের হোয়াইট ওয়াশ দেয়। এতদিনে বুঝলাম, এই "বাংলা-হোয়াইট ওয়াশ"এর ভয়েই আপনারা আমাদের সাথে খেলতে চান না।"
বন্ধুর মুখে মুরগির রান। কোনমতে এক চিবান দিয়ে ভক্ভক করে জবাব দিল -
"এটা কিরম কথা হলো গো দাদা? ধরো, আমরা ছাগল খাই, ছাগল ঘাস খায় - তার মানে কি আমরা ঘাস খাই নাকি? বোলো বোলো?"
ঠোঁটের আগায় ঝুলতে থাকা জবাবটা ফুরুত করে বের হয়ে গেল -
"আপনি খান কিনা, শিওর করে বলতে পারব না গো দাদা। কিন্তু আপনাদের ওই যে শ্রীদেবী না শ্রীনিবাসন - কি যেন একটা আছে না ... ওইটা যে ঘাস খায় এইটা হানড্রেড পার্সেন্ট কনফার্ম।"
রানের হাড্ডিটা মনে হয় দাদা'র গলায় আটকে গেল। কেমন যেন "কোত্" করে একটা শব্দ শুনলাম। আর দাদা'র অনবরত হেঁচকি উঠতে লাগলো।
"বুঝলেন দাদা, আমরা নিউজিল্যান্ড'কে বাংলাওয়াশ দেই, নিউজিল্যান্ড আপনাদের হোয়াইট ওয়াশ দেয়। এতদিনে বুঝলাম, এই "বাংলা-হোয়াইট ওয়াশ"এর ভয়েই আপনারা আমাদের সাথে খেলতে চান না।"
বন্ধুর মুখে মুরগির রান। কোনমতে এক চিবান দিয়ে ভক্ভক করে জবাব দিল -
"এটা কিরম কথা হলো গো দাদা? ধরো, আমরা ছাগল খাই, ছাগল ঘাস খায় - তার মানে কি আমরা ঘাস খাই নাকি? বোলো বোলো?"
ঠোঁটের আগায় ঝুলতে থাকা জবাবটা ফুরুত করে বের হয়ে গেল -
"আপনি খান কিনা, শিওর করে বলতে পারব না গো দাদা। কিন্তু আপনাদের ওই যে শ্রীদেবী না শ্রীনিবাসন - কি যেন একটা আছে না ... ওইটা যে ঘাস খায় এইটা হানড্রেড পার্সেন্ট কনফার্ম।"
রানের হাড্ডিটা মনে হয় দাদা'র গলায় আটকে গেল। কেমন যেন "কোত্" করে একটা শব্দ শুনলাম। আর দাদা'র অনবরত হেঁচকি উঠতে লাগলো।
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন