মোটামুটি ৩ সপ্তাহ সাইকেল চালানোর ব্যালেন্স শীট:
----------------------------------------------------
উপকারিতা:
১। ফিজিক্যালি আগের থেকে অনেক ফিট লাগে। প্রথম দিকে ৫/৬ কিলোমিটার চালাতে হালুয়া টাইট হলেও এখন ২৫/৩০ কিলোমিটার কুনো ব্যাপপারই না :) [রেফারেন্স: এন্ডোমোন্ডো]
২। মোটাত্ব মনে হয় কিছুটা কমেছে। প্যান্ট একটু ঢিলা হয়। আট লিস্ট আমার তাই মনে হয়।
৩। অবরোধের কারণে যেহেতু গাড়ি বের করতে পারতাম না এবং সিএনজিতেই যাতায়াত করতে হতো, সুতরাং সিএনজি ভাড়া হিসাব করলে মিনিমাম হাজার পাঁচেক টাকা তো অবশ্যই সেইভ করেছি।
৪। অনেকগুলি নতুন গলি চিনেছি। অনেকগুলি পুরানো গলিতে নতুন করে ঢুকে নস্টালজিক ফীলিংস পেয়েছি।
৫। রাতে এখন সলিড ঘুম হয়। আমি এখন মরার মত ঘুমাই, অথচ আগে আমার ঘুম প্রচন্ড পাতলা ছিল।
৬। অ্যাবসলিউট স্বাধীনতা (বিবাহিতরা বুঝবেন ইহার মর্ম)। ঘন্টাখানেকের জন্য আমি শুধুই আমার। আহা। মোবাইল ফোন না ধরলেও অব্যর্থ এক্সকিউজ: "সাইকেল চালাচ্ছিলাম বেইবি, ইউ নো - টকিং অন সেলফোন হোয়াইল সাইক্লিং ইজ ভেরি ডেঞ্জারাস।"
প্রবলেম:
১। একা একা সাইকেল চালাতে ভাল্লাগে না। ২/১ জন বন্ধু সাথে থাকলে অবশ্য হেভি জোশ লাগে। এখনও সুন্দরী বাইকার'দের সাথে রাইড দেয়া হয়নাই। অপেক্ষায় আছি।
২। এইটা একটা ইউনিক প্রবলেম। যারা আমার মত সুস্বাস্থের অধিকারী, তারা এটা ভালো বুঝবেন। ইন না করে ছোট ঝুলের টিশার্ট বা শার্ট পরলে পিছন থেকে কাপড় উঠে পাছুর সিঁথি দেখা যাওয়ার সমূহ সম্ভাবনা আছে।
৩। সাইকেলের সীটটা বড়ই রসকষহীন; অনেক শক্ত। বেশিক্ষণ চালালে পাছুতে ব্যথা লাগে। গদি লাগানো সীট পাওয়া গেলে কিনে ফেলবো ভাবছি।
অভিজ্ঞতালব্ধ উপদেশ:
পাছু-বিষয়ক ব্যাপারগুলিকে বেশি ইম্পর্টেন্স না দিয়ে, আমার মতে মোটা-চিকন-ব্যাঁকা-সোজা-লম্বা-খাটো সবারই সাইক্লিং শুরু করে দেয়া উচিত।
সে পাছু আবার পাছু নাকি, যে পাছু ব্যথা সইতে না পারে!
----------------------------------------------------
উপকারিতা:
১। ফিজিক্যালি আগের থেকে অনেক ফিট লাগে। প্রথম দিকে ৫/৬ কিলোমিটার চালাতে হালুয়া টাইট হলেও এখন ২৫/৩০ কিলোমিটার কুনো ব্যাপপারই না :) [রেফারেন্স: এন্ডোমোন্ডো]
২। মোটাত্ব মনে হয় কিছুটা কমেছে। প্যান্ট একটু ঢিলা হয়। আট লিস্ট আমার তাই মনে হয়।
৩। অবরোধের কারণে যেহেতু গাড়ি বের করতে পারতাম না এবং সিএনজিতেই যাতায়াত করতে হতো, সুতরাং সিএনজি ভাড়া হিসাব করলে মিনিমাম হাজার পাঁচেক টাকা তো অবশ্যই সেইভ করেছি।
৪। অনেকগুলি নতুন গলি চিনেছি। অনেকগুলি পুরানো গলিতে নতুন করে ঢুকে নস্টালজিক ফীলিংস পেয়েছি।
৫। রাতে এখন সলিড ঘুম হয়। আমি এখন মরার মত ঘুমাই, অথচ আগে আমার ঘুম প্রচন্ড পাতলা ছিল।
৬। অ্যাবসলিউট স্বাধীনতা (বিবাহিতরা বুঝবেন ইহার মর্ম)। ঘন্টাখানেকের জন্য আমি শুধুই আমার। আহা। মোবাইল ফোন না ধরলেও অব্যর্থ এক্সকিউজ: "সাইকেল চালাচ্ছিলাম বেইবি, ইউ নো - টকিং অন সেলফোন হোয়াইল সাইক্লিং ইজ ভেরি ডেঞ্জারাস।"
প্রবলেম:
১। একা একা সাইকেল চালাতে ভাল্লাগে না। ২/১ জন বন্ধু সাথে থাকলে অবশ্য হেভি জোশ লাগে। এখনও সুন্দরী বাইকার'দের সাথে রাইড দেয়া হয়নাই। অপেক্ষায় আছি।
২। এইটা একটা ইউনিক প্রবলেম। যারা আমার মত সুস্বাস্থের অধিকারী, তারা এটা ভালো বুঝবেন। ইন না করে ছোট ঝুলের টিশার্ট বা শার্ট পরলে পিছন থেকে কাপড় উঠে পাছুর সিঁথি দেখা যাওয়ার সমূহ সম্ভাবনা আছে।
৩। সাইকেলের সীটটা বড়ই রসকষহীন; অনেক শক্ত। বেশিক্ষণ চালালে পাছুতে ব্যথা লাগে। গদি লাগানো সীট পাওয়া গেলে কিনে ফেলবো ভাবছি।
অভিজ্ঞতালব্ধ উপদেশ:
পাছু-বিষয়ক ব্যাপারগুলিকে বেশি ইম্পর্টেন্স না দিয়ে, আমার মতে মোটা-চিকন-ব্যাঁকা-সোজা-লম্বা-খাটো সবারই সাইক্লিং শুরু করে দেয়া উচিত।
সে পাছু আবার পাছু নাকি, যে পাছু ব্যথা সইতে না পারে!
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন